স্টাফ রিপোর্টার:
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা পর্যায়ে জাতীয় শিক্ষা পদক ২০২২ সালের একুশ ক্যাটাগরীতে এগারোজন শ্রেষ্ঠ হওয়ার তালিকা প্রকাশিত হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন ভুইয়া জনীর স্বাক্ষরিত এ তালিকা প্রকাশিত হয়। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তা, কর্মচারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বাছাই কমিটির সভাপতি হিসেবে তিনি ওই তালিকা প্রকাশ করেন।
শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হওয়ার গৌরভ অর্জন করেন, রামচন্দ্রপুর উত্তর ইউনিয়নের কাঁঠালিয়াকান্দ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গৌতম আচার্য্য, মুরাদনগর সদর ইউনিয়নের সুরেশ্বদ্দী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শবনম এলি।
সহকারি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ হয়েছেন, নবীয়াবাদ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো.আবু নাঈম ভুইয়া ও দিলালপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শারমীন ফাতেমা।
স্কুল মেনেজিং কমিটির শ্রেষ্ঠ এস এম সি সভাপতি হয়েছেন আমপাল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মো. ইকবাল হোসেন সরকার ও শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী সমাজকর্মী নির্বাচিত হয়েছেন ধামঘর পূর্ব সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মো. জহিরুল ইসলাম জুয়েল।
শ্রেষ্ঠ কাব শিক্ষক হয়েছেন গুঞ্জর উত্তর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম ভুইয়া।
শ্রেষ্ঠ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো.আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় আমপাল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
শ্রেষ্ঠ কর্মচারী মিহির চন্দ্র নাগ।
তালিকা প্রকাশের পর সবাইকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন শুভাকাঙ্খীরা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন ভুইয়া জনী বলেন, ‘প্রায় একমাস ধরে নয়টি ক্লাস্টার ভিত্তিক জাচাই-বাচাই করে শ্রেষ্ঠত্বের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। আশা করি তাদের কর্মজীবন আরো সুন্দর ও গতিশীল হবে এবং অন্যরা এগিয়ে আসার প্রেরনায় উজ্জীবিত হবে।
মুরাদনগরে শ্রেষ্ঠ প্রাথম
মাহবুব আলম আরিফ, মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতি
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা শিক্ষা পদক ২০২২ সালের একুশ ক্যাটাগরীতে
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন ভুইয়া জনীর স্বাক্ষরিত এ তালিকা প্রকাশিত হয়। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তা, কর্মচারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বাছাই কমিটির সভাপতি হিসেবে তিনি ওই তালিকা প্রকাশ করেন।
শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হওয়ার গৌরভ অর্জন করেন, রামচন্দ্রপুর উত্তর ইউনিয়নের কাঁঠালিয়াকান্দ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গৌতম আচার্য্য, মুরাদনগর সদর ইউনিয়নের সুরেশ্বদ্দী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শবনম এলি।
সহকারি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ হয়েছেন, নবীয়াবাদ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো.আবু নাঈম ভুইয়া ও দিলালপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শারমীন ফাতেমা।
স্কুল মেনেজিং কমিটির শ্রেষ্ঠ এস এম সি সভাপতি হয়েছেন আমপাল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মো. ইকবাল হোসেন সরকার ও শ্রেষ্ঠ বিদ্যোৎসাহী সমাজকর্মী নির্বাচিত হয়েছেন ধামঘর পূর্ব সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মো. জহিরুল ইসলাম জুয়েল।
শ্রেষ্ঠ কাব শিক্ষক হয়েছেন গুঞ্জর উত্তর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম ভুইয়া।
শ্রেষ্ঠ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো.আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় আমপাল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
শ্রেষ্ঠ কর্মচারী মিহির চন্দ্র নাগ।
তালিকা প্রকাশের পর সবাইকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন শুভাকাঙ্খীরা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আলাউদ্দিন ভুইয়া জনী বলেন, ‘প্রায় একমাস ধরে নয়টি ক্লাস্টার ভিত্তিক জাচাই-বাচাই করে শ্রেষ্ঠত্বের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। আশা করি তাদের কর্মজীবন আরো সুন্দর ও গতিশীল হবে এবং অন্যরা এগিয়ে আসার প্রেরনায় উজ্জীবিত হবে।